টানা দ্বিতীয় দিনের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। জেলার বিভিন্ন স্থানে সংর্ঘষে নিহত হয়েছে অন্তত ৫ জন। আহত হয়েছে পুলিশসহ অর্ধশতাধিক।
এক পর্যায়ে নন্দনপুর হারিয়া গ্রামের আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে ওয়ার্কশপের দোকানি জুরু আলম (৩৫), সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার দাবিড় মিয়ার ছেলে শ্রমিক বাদল মিয়া (২৪) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া বারিউড়া মৈন্দ গ্রামের জুরু আলীর ছেলে সুজন মিয়া (২২) নিহত হয়।
পুলিশ ক্যাম্পে হামলা
সরাইল উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল থেকে পুলিশ ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়। এতে ক্যাম্পে থাকা ২৫ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহত পুলিশ সদস্যদের নাম জানা যায়নি।
তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। পুলিশ অন্তত ৪০ রাউন্ড রাবার বুলেট নিক্ষেপ ও ১৫ রাউন্ড টিয়ারসেল নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
সরাইল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) কবির হোসেন জানান, বিক্ষোভ মিছিল থেকে হঠাৎ করে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালানো হয়। এছাড়া গুলিবিদ্ধ অবস্থায় আলী আহমেদের ছেলে কাউসার মিয়া, সাইদ মিয়ার ছেলে নুরুল আমিন (৩৫), আব্দুল সাত্তারের ছেলে বাছির মিয়া (২৮), আবদুল হোসেনের ছেলে ছাদের মিয়া (৩৫) হাসপাতালে আনা হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার জেলার কয়েকটি স্থানে বিক্ষোভের সময় ভাঙচুরও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। নিহত হয় একজন। নিউজ সোর্সঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতায় নিহত অন্তত ৫