তথ্য মতে, ঈদগাঁও উপজেলার বিভিন্ন গ্রামগঞ্জে অবস্থার করছেন রোহিঙ্গারা। তবে পূর্বে চলে আসা রোহিঙ্গারা বাড়ীঘরে কৌশল অবলম্বন করে অবস্থান করছে। কেউ কেউ পাড়া মহল্লায় বাড়ীঘর তৈরি করে বসবাস করছে দেশীয় সেজে, আর কেউ বাজার, ষ্টেশনসহ পাশ্ববর্তী উপ-বাজারের যত্রতত্রে বাসাভাড়ায় অবস্থান করছে। আবার পাহাড়ী এলাকায়ও দখল করে রোহিঙ্গারা বসবাস করে যাচ্ছে।
গ্রামাঞ্চল থেকে এদেরকে সনাক্ত বা চিহৃিতকরণ পূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন এখন সময়ের গনদাবীতে পরিনত হয়ে পড়েছে। ইসলামপুর, ইসলামাবাদ,পোকখালী,জালালাবাদ ও ঈদগাঁও ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামগঞ্চে ছড়িয়ে ছিড়িয়ে রয়েছে এরা।
সচেতন মহল জানান, জনপ্রতিনিধিসহ এলাকার সচেতন লোকজন চাইলে সবকিছু সম্ভব। তদন্ত পূর্বক স্ব-স্ব এলাকায় অবস্থান করা রোহিঙ্গাদেরকে আইনের আওতায় এনে শর্রনাথী ক্যাম্পে প্রেরন করলে ভাল হয়।
স্থানীয়রা জানান, জনপ্রতিনিধি ও প্রসাশন যদি রোহিঙ্গাদের বিরুদ্বে অবস্থান নেয়, তাহলে ছড়িয়ে ছিড়িয়ে থাকা রোহিঙ্গাদের বিষয়ে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া সম্ভব হবে।
এক যুবক তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক লিখেছেন- ইউনিয়ন পর্যায়ে রোহিঙ্গাদের তালিকা করছে সরকার। আশ্রয়দাতাদের নামও তালিকা করা হোক।
বৃহত্তর ঈদগাঁওতে ছড়িয়ে ছিড়িয়ে থাকা রোহিঙ্গাদেরকে চিহৃিত পূর্বক আইনের আওতায় আনার দাবী স্থানীয়দের।
উল্লেখ্য, বেশ কিছুদিন পূর্বে রোহিঙ্গাদের জন্ম নিবন্ধন বাতিলও তাদেরকে শরনার্থী ক্যাম্পে হস্তান্তরের দাবীতে ঈদগাঁওতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
Leave a Reply