সিরাজগঞ্জ থেকে ভালো নেই যমুনা নদীর চরাঞ্চলের বাদাম চাষিরা অসময়ে যমুনা নদীতে পানি এসে যাওয়ায় নিদিষ্ট সময়ের আগেই ক্ষেত থেকে বাদাম তুলছে কৃষকরা। ফলে আগামী দিনের স্বপ্ন গুলো থেকে যাচ্ছে আঁধারে।চোখের জলে মিশে যাচ্ছে আগামী দিনের ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো। এক সময় সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলা ও শাহজাদপুর উপজেলার যমুনা নদীর চরাঞ্চলে ব্যাপক হারে বাদাম চাষ করে কৃষকেরা ভালো লাভবান হতো।কিন্তু এবছর অসময়ে যমুনা নদীর পানি চরাঞ্চলে এসে যাওয়ায় নিদিষ্ট সময়ে আগেই ক্ষেত থেকে বাদাম তুলছে হচ্ছে কৃষক কে। ফলে চোখের জলে মিশে যাচ্ছে আগামী দিনের ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো।
এ বছর বাদাম বিক্রি করে তারা লাভবান হতে পারবে না। সরজমিন ঘুরে দেখা যায় কৃষক ও কৃষাণীরা এখন বাদাম তোলার কাজে ব্যস্তসময় পার করছেন। বছরের অনেকে টা সময় চরাঞ্চল গুলো পানির নীচে থাকলেও স্বল্প সময়ের জন্য চরাঞ্চল গুলো জেগে উঠে। স্বল্প সময়ের জন্য জেগে উঠা জমি গুলোতে বেশি লাভ জনক ফসল হিসাবে কৃষকেরা বাদাম চাষ করে।সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার খাষকাউলিয়া,খাষপুকুরিয়া, বাগুটিয়া, ওমারপুর সহ অন্যান চরে ব্যাপকহারে কৃষকরা বাদাম চাষ করে। স্থানীয় কৃষি বিভাগের সহায়তায় চরাঞ্চলের কৃষকেরা দীর্ঘ দিন ধরে বাদাম চাষ আসছেন।
নাম না প্রকাশ সর্তে কৃষি বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, এ বছর ২ হাজার, ৩ শত ৫০ হেক্টর জমিতে বাদাম চাষ হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষমাত্রা ছিল ১.৪২ মেট্রিক টন। স্থানীয় কৃষি বিভাগের ভাষ্যমতে অসময়ে যমুনা নদীর পানি চরাঞ্চলে আসার কারনে কৃষকেরা বাদাম বিক্রি করে বেশি লাভবান হতে পারবে না।