ঢাকা, মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০১:৫৬ অপরাহ্ন
খোশ আমদেদ মাহে রমজান
Reporter Name

মোহাম্মদ ওবায়দুল্লাহ

يأيهل الذين ءامنوا كتب عليكم الصيام كما كتب علي الذين من قبلكم لعلكم تتقون

হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর সিয়াম ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর।  যাতে তোমারা তাকওয়া অবলম্বন কর।  (সূরাঃ আল-বাকারাহ। আয়াত ১৮৩)

রাসূল (স.) বলেন,

যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে সওয়াবের আশায় রমজান মাসে রোজা পালন করবে,

তার পূর্বের সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে।

(বুখারী-১৯১০)

হযরত সাহল(রা.) হতে বর্নিত, রাসূল (স.) বলেছেনঃ

জান্নাতে রাইয়ান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কেয়ামতের দিন সাওম পালনকারীরাই প্রবেশ করবে। তাঁদের ছাড়া আর কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। ঘোষণা দেওয়া হবে, সাওম পালনকারীরা কোথায়? তখন তাঁরা দাঁড়াবে। তাঁরা ছাড়া কেউ এ দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। তাঁদের প্রবেশের পরই এ দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে। যাতে এ দরজা দিয়ে আর কেউ প্রবেশ করতে না করে।

(বুখারী শরীফ)

রমজান মাসকে বলা হয় ইবাদতের মৌসুম, এ মাসে একটি ফরয আদায় করলে রমজানের বাহিরে ৭০টি ফরয আদায়ের সওয়াব পাওয়া যায়। এ মাসে একটি নফল আদায় করলে রমজানের বাহিরে একটি ফরয আদায়ের সওয়াব পাওয়া যায়। রমজানের প্রতিটা মূহুর্ত খুবই মূল্যবান।

আমরা যেন রমজানের সবগুলো রোজা ও তারাবী সালাত। সেহেরি ও ইফতারসহ সকল ইবাদতগুলো যথাযথ ভাবে আদায় করতে পারি আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে তউফিক দান করেন (আমিন)।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

x