গ্রেফতারকৃত আসামীরা গোয়েন্দা পুলিশের প্রাথমিক জিঙ্গাসাবাদে নিজেদেরকে একটি সংঘবদ্ধ মোটর সাইকেল চোর চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করেছেন। তারা যশোর জেলা সহ আশপাশের জেলা হতে মোটরসাইকেল চুরি করে দেশের বিভিন্ন স্থানে কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে বা সরাসরি ক্রয়-বিক্রয় করেছেন বলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
এ ঘটনায় যশোর কতোয়ালী মডেল থানায় একটি মামলা দ্বায়ের হয়েছে,যাহার মামলা নং-৬৩ও তারিখ ১৪-৯-২০২১ ইং। প্রেস বিঙ্গপ্তিতে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী যশোর পুলিশ সুপারের দিক নির্দেশনায় জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুপন কুমার পিপি এম এর নেতৃত্বে কোতয়ালী মডেল থানার মামলা নং-৫৮(০৯)২১ এর তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই শামীম হোসেন, এস আই শাহীনুর রহমান সঙ্গীয় অফিসার সমন্বয়ে ডিবি পুলিশের চৌকস দল যশোর ও চুয়াডাঙ্গা জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা চোর চক্রের ঐ চার সদস্যকে গ্রেফতার করে।
এসময় তাদের হেফাজতে থাকা ৫টি চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার ও ২টা মাস্টার চাবী,ব্যাবহৃত মোবাইল সেট ও মোটর সাইকেল কুরিয়ারে প্রেরনের কুরিয়ার কপি সহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করেন। ডিবি পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুপন কুমারের দেওয়া তথ্য মতে গ্রেফতার আলামিনের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ২টা অস্ত্র, ২টা হত্যা, ১ টা মাদক, ০৯টা মোটর সাইকেল চুরি মামলা রয়েছে। সাদ্দামের বিরুদ্ধে ১টা অস্ত্র, ১টা মাদক ও ৩টি মোটর সাইকেল চুরি মামলা রয়েছে। খাইরুল ইসলাম সবুজের বিরুদ্ধে ১টি ডাকাতি সহ মোট ৩টি মামলা রয়েছে। সোহানুর রহমান তমালের বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন জেলায় ৫টি মোটর সাইকেল চুরির মামলা রয়েছে। সংবাদ লেখাকালীন সময়ে গ্রেফতারকৃতদের কোর্টে হাজতে তোলার পক্রিয়ায় রয়েছে।