বরগুনার আমতলীতে রাতের আধারে ঘর তুলে জমি দখলের অভিযোগ পাওয়া গেছে। দখলে প্রতিবাদ করায় পিটিয়ে মা মাজেদা বেগমকে (৫৫) আহত করেছে ভাই ও ভাইয়ের ছেলেরা। ঘটনাটি ঘটেছে আজ (শুক্রবার) ভোর ৪টার দিকে উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামে।
ভূক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কুকুয়া ইউনিয়নের রায়বালা গ্রামের মৃত্যু আদম আলী গাজী জীবনদশায় ১৯৭৮ সালে তার স্ত্রী কদভানুকে ৩০২, ৩০৪ ও ৩১০ নং দাগ থেকে ৪১ শতাংশ জমি সাব কবলা মূলে দান করেন। ওই জমি থেকে ১৯৯৬ সালে কদভানু তার পুত্র মোঃ হানিফ গাজীর কাছে ৩০২ ও ৩০৪ নং দাগ থেকে ২০ শতাংশ জমি সাব কবলা মূলে মায়ের ক্রয়কৃত বিক্রি করেন। এরপর পুত্র হানিফ গাজী ১৯৯৮ সালে তার ক্রয়কৃত সম্পত্তি থেকে তার ভাগ্নিপতি জয়নাল হাওলাদারের কাছে ওই দুটি দাগের সমুদয় জমি বিক্রি করেন। ওই দুই দাগের জমির মধ্যে ৩০২ নং দাগের জমিতে গত এক বছর পূর্বে জয়নাল হাওলাদারের পুত্র রিয়াজ হাওলাদার বসতঘর নির্মাণ ও পুকুর খনন করে পরিবার পরিজন নিয়ে সেখানে বসবাস করে আসছে। আজ ভোর রাত ৪টার দিকে ওই জমিতে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হানিফ গাজীর নেতৃত্বে মোস্তফা গাজী, আনোয়ার গাজী, রুহুল আমিন গাজী, শাহাবুদ্দিন গাজী, ইসরাইল মৃধা, জুয়েল শিকদার, শাহআলমসহ ১৫/২০ সন্ত্রাসী রিয়াজ হাওলাদারের বসতঘরের সামনের খালি জায়গায় একটি চাপড়া ঘর নির্মাণ করেন। এতে রিয়াজ হাওলাদারের মা মাজেদা বেগম ভাই ইমরান, ফিরোজ, ফিরোজের স্ত্রী নাছিমা বাঁধা দিলে তাদেরকে লাঠিসোটা দিয়ে পিঠিয়ে আহত করে। এসময় রিয়াজ হাওলাদারের মা ও ভাইয়ের স্ত্রীকে শ্লীলতাহানি করে বলে রিয়াজের মা অভিযোগ করেন। এ সময় স্বজনরা রিয়াজ হাওলাদারের মা মাজেদা বেগমকে উদ্ধার করে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন।
আহত মা মাজেদা বেগম বলেন, আমার ভাই ও ভাইয়ের ছেলেরা রাতের আধারে আমার স্বামীর ক্রয়কৃত জমিতে ঘর তুলে দখল করে। আমি এর প্রতিবাদ করলে তারা আমাকে ও আমার পুত্রবধূকে মেরে আহত করে আমার শ্লীলতাহানি ঘটায়।
পুত্র রিয়াজ হাওলাদার বলেন, আমার মামা হানিফ গাজীর নেতৃত্বে ১৫/২০ জনের সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে দাঁড়ালো অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে আমাদের ক্রয়ক্রত জমি দখল করে সেখানে ছাপড়া ঘর নির্মাণ করেছেন।
স্থাণীয় স্কুল শিক্ষক আঃ মান্নান বলেন, অভিযুক্তরা রাতের আধারে ছাপড়া ঘর তুলে জয়নাল হাওলাদারের ভোগদখলীয় জমি দখল করছে।অভিযুক্ত হানিফ গাজী রাতের আধারে ঘর তোলার কথা স্বীকার করে বলেন, আমি আমার জায়গায় ঘর তুলেছি। রাতে তুলছেন কেন? এমন প্রশ্নের কোন উত্তর দেয়নি।
আমতলী থানার পরিদর্শক (ওসি) মোঃ শাহ আলম মুঠোফোনে বলেন, এ বিষয়ে কোন অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে
Normally I do not read article on blogs, however I wish
to say that this write-up very forced me to try and do it!
Your writing taste has been amazed me. Thanks, very great post.
Hello, I think your website might be having browser compatibility issues.
When I look at your blog in Ie, it looks fine but
when opening in Internet Explorer, it has some overlapping.
I just wanted to give you a quick heads up!
Other then that, very good blog!
I am extremely impressed along with your writing abilities and also with the structure in your blog.
Is this a paid theme or did you modify it your self?
Anyway stay up the nice quality writing, it’s rare to look a nice weblog like this one these days..
Heya i am for the first time here. I found this board and I to find It
really helpful & it helped me out much. I hope to offer one thing again and help others like you aided me.
Remarkable things here. I am very happy to peer
your post. Thank you a lot and I’m taking a look forward to contact you.
Will you please drop me a mail?