হীমেল মিত্র অপু স্টাফ রিপোর্টার: রংপুর নগরীর শালবন ইন্দ্রা মোড়ে মৃত আব্দুল মোমিনের বাসা।বাসাটিতে থাকেন তার স্ত্রী।
তিনি বাসায় ভাড়াটিয়া রেখেছেন। সেই ভাড়াটিয়ার মোহাম্মদ নুর ইসলাম (৪৫) ও তার স্ত্রী সহ পরিবারের করোনা পজেটিভ। কিন্তু তারা বিষয়টি গোপন রেখে রোগী অটোতে দিব্যি চলাফেরা করছে।
বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে প্রাক্তন পৌর কমিশনার ইকবাল শহিদুল আক্তার ফিরোজ,সাজ্জাদ হোসেন,দেবেন্দ বসু রায় তারা তাদেরকে বাসায় থেকে চিকিৎসা নিতে বলে। তারা বলে যে আপনারা বাসায় থাকেন আপনাদের সহযোগিতা আমরা করবো।
পরবর্তিতে এলাকাবাসী দেখতে পায় তিনি অটোতে করে দিব্যি বাজারে গেলেন আবার আসলেন। বিষয়টি নিয়ে রংপুর সিটি কর্পোরেশনে মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা সাথে মোবাইলে কথা বলা হয় এবং এই সমস্যার কথা জানানো হয়।
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোস্তফা বলেন আমি প্রশাসন কে অবগত করছি তারা যাবে।
প্রায় ৩ ঘন্টা অতিবাহিত হওয়ার পরেও কেউ আসেনি। আবার মাননীয় মেয়রের সাথে বেশ কয়েকবার ফোন দেয়া হলে তিনি রিসিভ করেন নাই।
অতঃপর ২৫ নংওয়ার্ড কাউন্সিলর নুরন্নবী ফুলুকে কল দেয়া হয় এবং বিষয়টি অবগত করা হয়। তিনি বলেন সরকারি কোন নিয়ম বা বিধি নিষেধ নেই। যদি সে সুস্হ মনে করে বাসায় চিকিৎসা নিবে।
তখন কাউন্সিলরকে বলা হয় সে তো বাসায় থাকছে না সে তো দিব্যি যত্রতত্র অহরহ চলাফেরা করছে। কাউন্সিলর বলেন ঠিক আছে আমি যাব এখন।
যেহেতু সে করোনা রুগি বাসায় থাকছে না। স্বাভাবিক নিয়মে চলাফেরা করার কারনে বিষয়টি নিয়ে সংক্রমণের আশংকা এবং এলাকাবাসী আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে আছেন।