হীমেল মিত্র অপু স্টাফ রিপোর্টার: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে মেহেরুননেছা বৃদ্ধাশ্রমের দিনগুলো কেমন করে চলে যাচ্ছে। প্রায়শই তরুণ পরিচালকরা জানে না কাল মেহেরুননেছা বৃদ্ধাশ্রমে থাকা বৃদ্ধ বাবা- মা’দের কি খাবার জুটবে ? কোন নির্দিষ্ট আয় কিংবা ফান্ড নেই। মানুষের দান-খয়রাত দিয়েই চলছে দিন। এসব বৃদ্ধ অসহায় বাবা মায়ের অধিকাংশের কোন সন্তান নেই। দুই-চার জনের যে সন্তান আছে তা না থাকার মতোই।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জনাব মেহেদি হাসান ভাই ওদের একজন অন্যতম শুভাকাঙ্খী। ওনাদের দেখলে মনটা ভীষণ ভীষণ খারাপ হয়ে যায় আর যে তরুণরা তাঁদের জন্য এই আশ্রয়কেন্দ্র করেছে তাদের জন্য গর্ব বোধ হয় এমন কথাই বললেন সমাজসেবী,সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব ও কাব্যিক রানা মাসুদ।
মেহেরুননেছা বৃদ্ধাশ্রমের রেজিঃ নং- গাই/গোবি/ ১৪৮৭/২০২০।
মেহেদি ভাই ও রানা মাসুদ যৌথ ভাবে একটা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে বৃদ্ধাশ্রমের কথা চিন্তা করে।তারা আপাতত একটা ছোট হাঁস- মুরগির খামার বানিয়ে দিতে চাচ্ছে।
একজনের দানের যে পুকুরটা ওরা পেয়েছে তার চারিদিকে ঘেরা দিয়ে, খনন করে মাছ চাষ এবং স্বল্প যে জমি আছে তাতে সব্জি চাষের পরিকল্পনা করছে। সেইসাথে কিছু ফলজ গাছ রোপনের।
মোটামুটি একটা বড় রকমের অর্থের দরকার।তাদের সীমিত আয় থেকে যা পারে দিচ্ছে। ইতিমধ্যে সাহাযের হাত বাড়িয়েছেন কিছু স্ব হৃদয় বান ব্যক্তি কিন্তু তাতেও এই মহোৎ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে না।
সকল বৃদ্ধাশ্রমের মা-বাবা রা সহ পৃথিবীর সব মা- বাবা রা নিরাপদে থাকুক ও শান্তিতে থাকুক। সাহায্য পাঠানোর বিকাশ নম্বর 01812787510 ( পার্সোনাল) এই নম্বরের আপনাদের সাহায্য পাঠাতে পারবেন।
Leave a Reply