ঢাকা, রবিবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৩৭ অপরাহ্ন
করোনা আতংকেও ঈদগাঁওর মার্কেটগুলোতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভীড়
Reporter Name

স্টাফ রিপোটার, ঈদগাঁও: দেশব্যাপী করোনার দ্বিতীয় আঘাত চলছে। প্রায়শ মৃত্যু হচ্ছে। বিগত বছরের ন্যায় এ বছর বেশি ভয়া বহতা রুপ নিয়েছে। সংক্রমণও হচ্ছে অনেক। তার পরেও ঈদ কেনাকাটা কমছেনা কক্সবাজার সদরে ঈদগাঁওর শপিংমল বা মার্কেটগুলোতে।

করোনার এই পরিস্থিতি ঠেকাতে বিগত ৫ই এপ্রিল থেকে এক সপ্তাহের লকডাউন দেয় সরকার। কিন্তু পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ায় ১৪ এপ্রিল থেকে আরো এক সপ্তাহ সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা করে কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। পরে সেটি দু- দফায় বর্ধিত করা হয় ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত।

তাতেও করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়ায় এ কঠোর লকডাউনের সময়সীমা আরো বাড়ানো হয়, যা চলমান আগামী ৫ই মে মধ্যরাত পর্যন্ত।

কঠোর লকডাউন চলাকালীন ব্যবসায়ীদের কথা চিন্তা করে দেশের সব শপিংমল ও দোকানপাট খুলে দেওয়া হয় গত ২৫ এপ্রিল থেকে। সরকারের নির্দেশনায় বলা হয়, কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে শপিং মল বা দোকানপাটে যাতায়াত করতে হবে। সত্য যে কিছুই মানছেনা ক্রেতা বিক্রেতারা। ভোর সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে হরদম বেচাবিক্রি। স্বাস্থ্যবিধি তো দূরের কথা, মুখে মাস্কও ব্যবহার করছেনা ভাল ভাবে।

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ঈদগাঁওর শপিংমল, মার্কেটে ভিড় জমিয়েছেন ক্রেতারা। স্বাস্থ্যবিধি না মেনে ক্রেতাদের মার্কেট ও বিপণিবিতানে ভিড় করতে দেখা যাচ্ছে। ঈদকে কেন্দ্র করে পরিবার-পরিজনের জন্য পছন্দের জামা-কাপড় কিনতে প্রখর রোদ, করোনা ভীতিকে উপেক্ষা করে ক্রেতা দের ঢল যেন চোখে পড়ার মত।  মানুষের ভিড়ে তিল ধারণের জায়গা নেই। ঈদের শপিং করতে আসা ক্রেতাদের মধ্যে নারীর সংখ্যা বেশি। রয়েছে ছোট্ট শিশু-কিশোরেরাও। সচেতনতামুলক প্রচার প্রচারনা চালাতে তেমন কাউকে দেখা যাচ্ছেনা।  বাজার কমিটি, স্থানীয় পুলিশ প্রসাশনের তৎপরতা চোখে পড়ছেনা।

x