রোববার নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে এ প্রতিবেদনটি জমা দেয় তদন্ত কমিটি।
তদন্ত কমিটির প্রধান ও কক্সবাজারস্থ শরণাথী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় একটি পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে অগ্নিকাণ্ড রোধে বেশ কিছু সুপারিশ করা হয়েছে।
উখিয়া উপজেলার বালুখালী রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গত ২২ মার্চ বিকেলে সংঘটিত এক ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এই এলাকার চারটি ক্যাম্পে প্রায় ১০ হাজার রোহিঙ্গা বসতি ও বিভিন্ন স্থাপনা পুড়ে ছাঁই হয়ে যায়। এতে গৃহহীন হয়ে পড়ে অন্তত ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা। এ ঘটনায় সরকার এ পযন্ত ১১ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।
২০১৭ সালের ২৫ আগস্টের পর মিয়ানমারে বল প্রয়োগে বাস্তুচ্যুত হয়ে সাড়ে আট লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। এর আগে আসা আরো ৩ লাখ সহ নতুন পুরাতন মিলে ১১ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা এখন উখিয়া ও টেকনাফের ৩৪ টি ক্যাম্পে বসবাস করছে।