মুন্সিগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়াঘাটে সকাল থেকে যাত্রীদের উপচেপড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ উভয়মুখী যাত্রীদের চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে।
মঙ্গলবার সকাল থেকে নৌরুটে পদ্মা পারের জন্য ১৩ টি ফেরি চলাচল করেছে। ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণায় গন্তব্যে যাওয়ার হুড়োহুড়িতে বিপুল যানবাহনের সমাবেশে করোনাভাইরাস ছড়ানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন শিমুলিয়া ঘটে পারাপারে আসা হাজার হাজার যাত্রী। অধিকাংশ যাত্রী মানছে না স্বাস্থ্যবিধি
স্পীডবোট ও ট্রলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও যাত্রীরা একসাথে গাদাগাদি করে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে।সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে পারাপারের অপেক্ষায় ছিল ৭ শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাটের মহাব্যাবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, সকাল থেকে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ১৩ টি ফেরি চলাচল করছে। শিমুলিয়াঘাটে ৪ শতাধিক যাত্রীবাহী গাড়ি পারের অপেক্ষায় আছে।
ফেরিগুলো ঘাটে আসার সাথে সাথে যাত্রীরা গাদাগাদি করে অবস্থান করছে। যাত্রীদের বাড়তি চাপ সামাল দিতে ফেরিতে গাড়ি বহন করতেও বেশি সময় লাগছে।