ঢাকা, বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন
অবশেষে ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ
দৈনিক ডাক অনলাইন ডেস্ক

 

বেসরকারি স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শূন্য পদের বিপরীতে ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। বৃহস্পতিবার রাতে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সচিব ড. এ টি এম মাহবুব-উল করিম এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। পরবর্তীতে এসএমএসও দেয়া হবে।

দীর্ঘদিনের মামলা জটিলতার পর এনটিআরসিএ তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করল। এনটিআরসিএ জানায়, বৃহস্পতিবার বিকালে শিক্ষামন্ত্রীর হাতে ফলের অনুলিপি তুলে দেয়া হয়। পাস করা প্রার্থীরা এসএমএস পাবেন। অথবা নিয়োগ প্রার্থীরা http://ngi.teletalk.com.bd/ntrca/app/ ঠিকানায় গিয়ে ফল জানতে পারবেন।

দীর্ঘদিন প্রার্থীরা এ ফলের জন্য আন্দোলন করে আসছিলেন। অবশেষে তারা ফল পেয়েছেন। করোনা সংকটের এমন দুঃসময়ে ওই বিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশে প্রায় অর্ধলাখ বেকারের মুখে হাসি ফুটল। এতে শিক্ষামন্ত্রী ও সংশ্লিদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি ফোরামের সভাপতি শান্ত আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক হাবিবুল্লাহ রাজু।

২০১৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর হাইকোর্ট একটি রায় দিয়েছিলেন। ওই রায়ে কয়েক দফা নির্দেশনা ছিল। তার মধ্যে একটি ছিল সম্মিলিত মেধা তালিকা অনুযায়ী রিট আবেদনকারী এবং অন্যান্য আবেদনকারীদের নামে সনদ জারি করা। কিন্তু দুই বছরেও রায় বাস্তবায়ন না করায় রিট আবেদনকারীরা আদালত অবমাননার আবেদন করেন। সে আবেদনের শুনানি করে ২০১৯ সালে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এ রুল বিবেচনাধীন থাকা অবস্থায় ৫৪ হাজার পদের জন্য গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে এনটিআরসিএ। এরপর নিয়োগ বিরত রাখতে একটি আবেদন করেন রিটকারীরা।

তাদের আবেদনের ভিত্তিতে গত ৬ মে তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিতের আদেশ দেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে প্রথম থেকে ১২তম নিবন্ধন পরীক্ষার সনদধারীদের মধ্যে যারা বঞ্চিত মনে করে আদালতে গিয়েছিলেন তাদেরকে সাত দিনের মধ্যে নিয়োগ দেওয়ার সুপারিশ করার নির্দেশ দেন আদালত।

এরপর ৩১ মে নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সনদধারী ও অবমাননার আবেদনকারীদের উচ্চ আদালতের রায়ের নির্দেশনা অনুসারে চার সপ্তাহের মধ্যে নিয়োগের সুপারিশ করতে এনটিআরসিএ-কে নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এরপর এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে এনটিআরসিএ। আপিলের ভিত্তিতে রিটকারীদের আবেদন খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ। এতে শিক্ষক নিয়োগের সব বাধা কেটে যায়।

One response to “অবশেষে ৫৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ”

  1. 100cm ラブドール ダッチワイフのセキュリティとコロナウイルスなぜダッチワイフを購入する必要があるのですか?セックスロボットの執着は存在しますか?正しいダッチワイフを選ぶ方法は?

Leave a Reply

Your email address will not be published.

x