ঢাকা, রবিবার ১৯ মে ২০২৪, ১১:৪৮ অপরাহ্ন
জাগ্রত জালালাবাদ পাঠাগার সত্যিই প্রসংশনীয় উদ্যোগ
এম আবু হেনা সাগর, ঈদগাঁও

বইজ্ঞানের ভান্ডার। বই জ্ঞানের প্রতীক। একটি ভালো বই ঘুমন্ত বিবেক জাগিয়ে তুলে। বই-ই জ্ঞান অর্জনের প্রধান মাধ্যম। জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে হলে বই অবশ্যই পড়তে হবে। বই পড়ার মধ্য দিয়ে মানুষ বিশাল জ্ঞানরাজ্যে প্রবেশ করে এবং অনেক অজানা দিগন্ত উদ্ভাসিত হয়ে যায়। যুগে যুগে মানুষের জ্ঞান, বিজ্ঞান, শিল্প সাহিত্য সাধনার নীরব সাক্ষী বই।

কক্সবাজার সদরের জালালাবাদ ইউনিয়নের এক ঝাঁক শিক্ষার্থী ও তরুন প্রজন্মের সমন্বয়ে গঠিত “জাগ্রত জালালাবাদ” সংগঠনটি সামাজিকভাবে নানাবিদ সমাজ উন্নয়নমুলক কর্মকান্ড নিয়ে এগুচ্ছে। “জাগ্রত জালালাবাদ পাঠাগার” স্থাপন করে প্রশংসনীয় হয়ে উঠেছে। তাদের অল্প কয়দিনের যাত্রায় পুরো ইউনিয়নবাসীর দৃষ্টি ফেরাতে বা পরিবর্তনের দীপ্ত শপথে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্য কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনের সদস্য।

ইতিমধ্যে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন অভিযান, ছাতা ও মাস্ক বিতরন করে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের মনি কৌঠায় এই সংগঠনের নামটি স্থান করে নিয়েছেন।

৪ জুলাই সকালে পাঠাগার পরিদর্শনকালে দেখা যায়- সেল্প জুড়ে হরেক রকম বইয়ের সমাহার। সারি সারি বই সাজিয়ে রাখা হল। চাইলে সমাজ পরিবর্তনে সবকিছু সম্ভব। এটি তার উজ্জল উদাহরন। অবসর সময়ে জ্ঞানের রাজ্যে বইয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরীর আরেক মাধ্যম পাঠাগার।

এই বয়সের ছেলেরা কিন্তু নানান অপরাদ অপকর্মের সাথে সম্পৃত্ত থেকে নিজের পরিবার বা সমাজকে ধংসের দিকে ধাবিত করে । ঠিক তার উল্টোই করে ইউনিয়নকে কিভাবে দিন বদলের অঙ্গীকার বাস্তবায়নে আলোকিত বা পরিবর্তন করতে পারে সেটি দেখিয়ে দিচ্ছে জাগ্রত জালালাবাদ সংগঠন।

সংগঠনের প্রতিটি কর্মকান্ডকে সাধুবাদ জানায়। অপরাদ-অপকর্ম, হিংসা-বিদ্বেষ,হানাহানি দুর করে সততা ধরে রেখে গড়ে তুলুন সমাজ পরিবর্তন।

Leave a Reply

Your email address will not be published.

x