নাটোরের বড়াইগ্রামে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কমছেই না। স্বাস্থ্য বিধি যথাযথভাবে না মানায় পাশাপাশি আক্রান্ত ব্যাক্তি ও তার পরিবারের সদস্যরা জনগণ থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন না রাখায় এই সংক্রমের হার ক্রমশ বাড়ছে।
গত ২৪ ঘন্টায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আশাদুজ্জামান (৩৫), বড়াইগ্রাম পৌরসভার দুই কর্মচারী পল্লব কুমার সরকার (৪০) ও আমিনা বেগম (৫৬) সহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মোট ১৭ জন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। অন্যান্যদের মধ্যে আক্রান্ত হয়েছেন, উপল শহরের সিরাজ ইবনে বারেক (৬৫), থানার মোড়ের আঁখি খাতুন (৩০), মাঝগাঁও আগ্রানের আব্দুস সাত্তার (৭০), রিনা খাতুন (৫), তিরাইলের মর্জিনা (৪৫), রোলভার গোলাম মোস্তফা (৩৫), রয়না ভরাটের আখের আলী মোল্লা (৭৫), লক্ষী চামারীর সানজিদা হক (১৮), মোজাম্মেল হক (৪৭) ও ইফাত শারমিন (২১), বনপাড়া হারোয়ার আব্দুল কাদের (২৬), আবু তালহা (৩৩), গীর্জা পাড়ার আন্তনী দাস (৫৮) ও তেরেজা কস্তা।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে প্রাপ্ত সুত্রে জানা যায়, গত দুই সপ্তাহে ৩৮ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৩ জন ঢাকায়, ২ জন রাজশাহীতে ও বাকীরা নিজ বাড়িতেই চিকিৎসা নিচ্ছেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহাঙ্গীর আলম জানান, করোনা মোকাবেলায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত মনিটরিং, সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রয়োজনে আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে সর্বস্তরের জনগণের আন্তরিক সহযোগিতা খুবই প্রয়োজন।
canada pharmacy online orders
meds online without doctor prescription
buy online medicine without prescription
online pharmacies no prescription required pain medication