ভারী বৃষ্টিপাত উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলের পানিতে বৃহত্তর ঈদগাঁওর নিম্নাঞ্চলসমুহ প্লাবিত হয়। বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ঈদগাঁও খালের পানি। পানিবন্দি এলাকা পরিদর্শনে যান রাজনীতিবীদ,সমাজ সেবকেরা।
বৃহস্পতিবার (১ জুলাই) সকালে জালালাবাদ ইউনিয়নের পূর্ব ফরাজীপাড়া মনজুর মৌলভীর দোকান পয়েন্টের পোকখালী-জালালাবাদকে সংযোগকারী ফুটওভার ব্রীজটি পানির তোড়ে ভেসে গেছে। এতে করে দুই ইউনিয়নের প্রায় ১৫ হাজার জনগন চরম দুর্ভোগে পড়েছে।
স্থানীয় মেম্বার জানান, ঝুঁকিপূর্ন বেড়িবাঁধটি অবিলম্বে সংস্কার করা না হলে যেকোন সময বাধ ভেঙ্গে ক্ষয় ক্ষতির আশংকাও প্রকাশ করেন তিনি। এদিকে বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে গেছে ঈদগাঁও বাজারের ডিসি সড়কসহ উপসড়ক। ঈদগাঁও হাইস্কুল, ঈদগাঁও সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পানিবন্দি। পানির নিচে নিমজ্জিত রয়েছে জালালাবাদের বাঁশঘাটা, মাছুয়াপাড়া, সওদাগরপাড়া, খামারপাড়া, দঃ লরাবাক গ্রাম।
অন্যদিকে ঈদগাঁওর মাইজ পাড়ার খাল দিয়ে পযাপ্ত পরিমান পানি যাতাযাত করতে না পারায় প্লাবিত হয়ে পড়েছে খালের পাশ্ববর্তী বাড়ীঘর।
ভোমরিয়াঘোনা এলাকার নিমাঞ্চলও প্লাবিত হয়েছে। পানিবন্দী মানুষের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরনের জন্য সংশ্লিষ্ঠ কতৃপক্ষের নিকট দাবী জানালেন অনেকে।
ইসলামাবাদেও বিভিন্ন স্থানে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্লাবিত হয় বহু ঘরবাড়ী। কঠিন দু:সময়ে পানি বন্দি পরিবারসহ অযোগ্য রাস্তাঘাটের খোঁজ নিলেন কক্সবাজার সদর উপজেলা আ,লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফুর রহমান আজাদ ও জেলা পোল্টি ফার্ম মালিক সমিতির সভাপতি আবু তৈয়ব চৌধুরী।