দৈনিক সিলেটের হালচার পত্রিকার সাবেক নির্বাহী সম্পাদককে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে তার উপর সিলেটের বিয়ানীবাজারে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় একাধিক মামলার আসামী মাহমুদুল হাসান এরশাদকে প্রধান আসামী করে অজ্ঞাত নামা সহ ৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে মর্মে খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় হামলার শিকার দৈনিক সিলেটের দিনকাল পত্রিকার সাবেক স্টাফ রিপোর্টার ও দৈনিক সিলেটের হালচাল পত্রিকার সাবেক নির্বাহী সম্পাদক। বর্তমানে তিনি প্রথম আজহা অনলাইন পত্রিকার সিলেটের ব্যুরো প্রধান সাংবাদিক রুহুল আমীন তালুকদার ১৪ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার বাদী হয়ে তাকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত আক্রমণ সহ প্রাণনাশের হুমকীর অপরাধ এনে জুড়িশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালত নং ৪ বিয়ানীবাজার সিলেটে একটি মামলা দায়ের করেছেন। যা বিয়ানীবাজার সিআর মামলা নং ১৫৯/২১ ইং বাংলাদেশ প্যানাল কোর্ড ১৮৬০ এর দণ্ডবিধি আইনের ৩২৩/৩২৪/৩২৬/৩০৭/ ৫০৬(২)/৩৪ ধারা মতে ম্যাজিস্ট্রেট ফরিয়াদীর অভিযোগটি আমলে নিয়ে ওসি বিয়ানীবাজার সিলেটকে ঘটনার বিষয় তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ প্রদান করেন।
বর্ণিত মামলার আসামীগণ হলো- বিয়ানীবাজার উপজেলার ৪নং শেওলা ইউনিয়নের মৃত সাজ্জাদ আলীর ছেলে প্রধান আসামী মাহমুদুল হাসান এরশাদ ও মৃত আব্দুল মক্তসিনের ছেলে শরীফ উদ্দিন সহ অজ্ঞাতনামা আরো ৩ জন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, মামলার এজাহারনামীয় আসামীগণ অত্যান্ত উগ্র, দাঙ্গাবাজা, ভূমিখেকো, দলবদ্ধ সন্ত্রাসী ও মাস্তান প্রকৃতির লোক। তারা ধনে, জনে, বলে বলিয়ান ও প্রভাবশালী হওয়ায় আইন-কানুনের তোয়াক্কা করে না। মামলার প্রধান আসামী মাহমুদুল হাসান এরশাদের বিরুদ্ধে বিয়ানীবাজার জি.আর ০৯/১৯, জি.আর ৬৮/১৮ ও নারী ও শিশু ৫১৬/১৯ইং, নং মামলা সহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকায় তার বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে। ইতিমধ্যে সে একাধিকবার জেল হাজতাবাস ভোগ করেছে। তার স্বভাব-চরিত্র ভাল নয়। সে অত্যন্ত জঘন্য ও ভয়ংকর প্রকৃতির লোক বটে। বাদীর এজাহারে উল্লেখ রয়েছে।
গত ৪ ও ৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ইং সালে মামলার প্রধান আসামী এরশাদ সহ তার সাঙ্গপাঙ্গদের অপকর্মের আংশিক চিত্র দৈনিক সিলেটের দিনকাল পত্রিকায় সংবাদ প্রচার করেন। যার শীর্ষক শিরোনাম “বিয়ানীবাজারে ভূমিদস্যু এরশাদ বাহিনীর বিপক্ষে আদালতের রায়।” এই সংবাদ প্রচার করায় মামলার বাদীর সাথে আসামীগণে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এই আক্রোশে গত ২৮ জুলাই গ্রাম্য লোকজনের চলাচলের রাস্তার সীমানা অতিক্রম করে বাদীর অসহায় দুর্বল শাশুড়ী পাতারুন নেছার বসত বাড়ির উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করে ইটসলিং এর কাজ করতে থাকে।
বাড়ির মালিক পাতারুন নেছা নিষেধ করলে আসামীগণ তা কর্ণপাত করেনি। বাধ্য হয়ে তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে মোবাইল ফোনে ঘটনার বিষয় জানান। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিষয়টি দেখে সমাধান করে দেয়ার জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জহুর উদ্দিনকে মোবাইল ফোনে নির্দেশ দেন। এ নির্দেশ পেয়ে চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে আসার পথে স্থানীয় শেলিয়া বাজারে বাদীকে দেখতে পেয়ে তাকে সাথে নিয়ে চেয়ারম্যান ঘটনাস্থলে পৌঁছামাত্র পূর্ব থেকে ওঁৎপেতে থাকা মামলার আসামীগণ বাদীকে দেখামাত্র উত্তেজিত হয়ে তাকে প্রাণে হত্যার উদ্দেশ্যে আঘাত-আক্রমণ ও সন্ত্রাসী হামলা চালায়।
শুধু তাই নয়, আসামীগণ ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় বাদীকে হুমকী দিয়ে যায়, “আজ প্রাণে বেঁচে গেলেও পরে সুযোগ-সুবিধা মত স্থানে পেলে প্রাণে হত্যা করে লাশ গুম করে তাদের নামে সংবাদ প্রচার করার স্বাদ চিরতরে মিটিয়ে দেবো।
js加密 hello my website is js加密
twins hello my website is twins
zx6r cũ hello my website is zx6r cũ
Shan Yu hello my website is Shan Yu
link5000 hello my website is link5000
ssui=on hello my website is ssui=on
dita 4d hello my website is dita 4d
dewa505 hello my website is dewa505
Baltoy hello my website is Baltoy