জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার সকালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ভিভিআইপি চাটার্ড ফ্লাইটে প্রধানমন্ত্রী ও তার সফরসঙ্গীরা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন।
করোনা মহামারি শুরু হওয়ার দীর্ঘ ১৯ মাস পর এটাই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর প্রথম বিদেশ সফর।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের এবারের প্রতিপাদ্য হচ্ছে ‘আশা’। করোনা দূর করতে নতুন প্রত্যাশা নিয়ে এ প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে। এবারও প্রধানমন্ত্রী ২৪ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দেবেন।
৭৬তম এ সাধারণ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ৮০ জন সফরসঙ্গী রয়েছেন।
অধিবেশনে ‘জলবায়ু পরিবর্তনে’ বিশ্বব্যাপী বৈষম্য, খাদ্য নিরাপত্তা ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) সংক্রান্ত বিষয়গুলো বড় ইস্যু হিসাবে আলোচনা করা হবে। গুরুত্ব পাবে রোহিঙ্গা ইস্যুও। তবে আলোচনায় আফগানিস্তান ইস্যু থাকছে না।
এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন হবে সীমতি আকারে। চলবে দুই সপ্তাহ ধরে। ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২১ সেপ্টেম্বর থেকে বিশ্ব নেতারা বক্তব্য দেওয়া শুরু করবেন। এ উদ্দেশে শুক্রবার সকালে প্রথমে ব্যক্তিগত কারণে ফিনল্যান্ড যাত্রা করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
১৯ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্ক পৌঁছবেন। এরপর ২০ সেপ্টেম্বর থেকে ধারাবাহিক অধিবেশনের কর্মসূচিগুলোতে অংশগ্রহণ করবেন।
জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ২০ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্বের প্রায় ৬১টি দেশ জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে ঝুঁকিতে আছে। উন্নত দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী। তাদের আগ্রাসী উদ্যোগ নিয়ে সেখানে আলোচনা হবে।
উন্নত দেশগুলো ২০১৫ সালে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল প্রতি বছর ১২০ বিলিয়ন ডলার তহবিলে জমা দেবে। ২০২০ সালে এ তহবিলে প্রতিশ্রুতির অর্থ জমা দেওয়ার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে সেখানে জোরালো আলোচনা করা হবে। কারণ জলবায়ু পরিবর্তন, নদী ভাঙনসহ নানা কারণে বহুলোক ঘরবাড়ি হারাচ্ছে। ২০৫০ সালে এটি শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনার কথা। এসব নিয়ে আলোচনা হবে।
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়টি একটি বড় ইস্যু হিসেবে আলোচনা থাকছে। টিকা নিয়েও আলোচনা হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনে করেন কোনো শর্ত ছাড়াই সব দেশের টিকা পাওয়া উচিত। এছাড়া রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে আলোচনা হবে।
এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসায়ী গ্রুপের সঙ্গে পৃথক একটি বৈঠক করবেন। ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হবে।
Undeniably imagine that that you said. Your favourite justification appeared to be at the web the simplest thing to understand of.
I say to you, I definitely get annoyed even as other folks
think about issues that they just do not recognise about.
You controlled to hit the nail upon the top and
defined out the entire thing with no need side effect , other folks can take a signal.
Will probably be back to get more. Thanks
Its like you read my mind! You appear to know so much about this, like you wrote the book in it
or something. I think that you can do with some pics to
drive the message home a little bit, but other than that, this
is excellent blog. An excellent read. I’ll definitely be back.