ম্যাজিস্ট্রেট কিসের ভিত্তিতে তার দ্বিতীয় দফায় রিমান্ড মঞ্জুর করলেন সে জন্য সংশ্লিষ্ট মামলার কেস ডকেট (মামলার তথ্য) পর্যালোচনা করা দরকার বলে মন্তব্য করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বলেছেন, মাদক মামলায় তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ডের আবেদন করলেন আর ম্যাজিস্ট্রেট রিমান্ড মঞ্জুর করলেন এটা তো সভ্য সমাজে হতে পারে না।
আজ বুধবার পরীমণির রিমান্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা আবেদনের শুনানিতে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারক কে এম জাহিদ সারোয়ার কাজলের বেঞ্চ এ মন্তব্য করেন।
আদালত বলেন, পরীমণির দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডের প্রয়োজন ছিলো না। কিন্তু রিমান্ডের বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টর আপিল বিভাগের একগুচ্ছ নির্দেশনা রয়েছে। ওই নির্দেশনায় একজন আসামিকে রিমান্ডে নিতে হলে কিছু নিয়ম নীতি রয়েছে, কিন্তু এক্ষেত্রে নির্দেশনা অনুস্মরণ করা হয়নি।
আদালতে আবেদনের পক্ষে জেড আই খান পান্না, সৈয়দা নাসরিন শুনানি করেন।
Leave a Reply