আলোচিত নায়িকা পরীমনিকাণ্ডে এবার নাম জড়াল এক পুলিশ কর্মকর্তার। মামলার তদন্ত করতে গিয়ে পরীমনির সঙ্গে তার পরিচয় এবং প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর একসঙ্গে গাড়ি নিয়ে ঘোরাঘুরি ও দুজনের বাসায় দুজনেই যাতায়াত করেছেন। সম্প্রতি এক সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, ওই পুলিশ কর্মকর্তার বাসায় তার সঙ্গে প্রবেশ করেছেন পরীমনি। বের হয়েছেন দীর্ঘ ১৮ ঘণ্টা পর। এ ছাড়া পরীমনি যে পোশাকে প্রবেশ করেন, বের হন অন্য পোশাকে।
অভিযুক্ত ওই পুলিশ কর্মকর্তার নাম গোলাম সাকলায়েন শিথিল। তিনি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) গুলশান বিভাগের এডিসি হিসেবে কর্মরত। সম্প্রতি সাভারের বোট ক্লাবের ঘটনায় ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত তদারক কর্মকর্তা ছিলেন সাকলায়েন।
সম্প্রতি র্যাবের হাতে পরীমণি আটক হওয়ার পর গোয়েন্দা পুলিশের ঊর্ধ্বতন এ কর্মকর্তার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি উঠে এসেছে। তাদের অন্তরঙ্গ সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন চলছে।
পুলিশ কর্মকর্তা সাকলায়েনের বাসায় যাচ্ছেন পরীমনি। ছবি : সিসিটিভি ফুটেজ থেকে নেওয়া
গত ১ আগস্টের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, রাজাবাগ পুলিশ অফিসার্স কলোনির মধুমতি ভবনের গেটের সামনে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে একটি সাদা গাড়ি এসে থামে। লাল রংয়ের টি-শার্ট পরিহিত একজন প্রথমে নামেন। এরপর কোলে একটি কুকুরসহ সাদা রংয়ের জামা পরে নামেন আলোচিত নায়িকা পরীমনি। রিসিপশনে থাকা সদস্যদের কাছ থেকে চাবি নিয়ে দুজন লিফটে প্রবেশ করেন। পরে গাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়া হয় একটি ট্রলি ব্যাগ। এরপর রাত দেড়টার দিকে ওই ভবনের সামনে আবার আসে পরীমনির গাড়ি। কিছুক্ষণ পর বেরিয়ে যাওয়ার সময় পরীমনির পরনে ছিল কালো রংয়ের পোশাক।
পরীমণির গাড়িচালক নাজির হোসেন বলেন, ‘১ আগস্ট পরীমনিকে নিয়ে তিনি রাজারবাগের সরকারি কোয়ার্টারে এক বাসার সামনে নামিয়ে দিয়ে আসেন। এরপর তিনি সেখান থেকে বনানীর বাসায় চলে যান। পরে রাতে তাকে পরীমনি গাড়ি নিয়ে তার খালাতো বোন ও বোন জামাইকে তুলে রাজারবাগের ওই বাসায় যেতে বলেন।’
পুলিশ কর্মকর্তা সাকলায়েনের বাসা থেকে বের হচ্ছেন পরীমনি। ছবি : সিসিটিভি ফুটেজ থেকে নেওয়া
নাজির হোসেন আরও বলেন, ‘ওই লোকের (পুলিশ কর্মকর্তা সাকলায়েন) সঙ্গে পরীমনি দুই দিন রাতের বেলা হাতিরঝিলে ঘুরতে গিয়েছিলেন। হাতিরঝিলে গাড়িতে বসেই তারা মদ খেয়েছে।
এসব অভিযোগ সম্পর্কে গোলাম সাকলায়েন শিথিল বলেন, ‘পরীমনির সঙ্গে তার সম্পর্ক রয়েছে। তবে তা প্রেমের সম্পর্ক নয় এবং তারা বিয়েও করেননি।’ পরীমনি তার বাসায় যাওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন পুলিশ কর্মকর্তা সাকলায়েন। তবে বাসায় যাওয়ার সিসিটিভি ফুটেজের কথা জানালে আর কোনো মন্তব্য করতে চাননি তিনি। সুত্র দৈনিক আমাদের সময়
Great post. I was checking constantly this blog and I am impressed! Very helpful information specially the last part 🙂 I care for such info a lot. I was seeking this certain information for a long time. Thank you and good luck.
I am now not sure where you are getting your info, however good topic. I needs to spend some time finding out more or figuring out more. Thank you for excellent info I used to be searching for this information for my mission.