ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের প্রায় সোয়া ২শ’ কোটি টাকার অ’বৈধ সম্পদের সন্ধান পেয়েছে দু’র্নীতি দমন কমিশন দুদক। এর মধ্যে ২১৯ কোটি টাকা সম্রাট পাচার করেছিলেন সিঙ্গাপুর ও মালয়েশিয়ার তিনটি ক্যাসিনোতে। এ অ’বৈধ বিনিয়োগের টাকাও আয় করেছিলেন ক্যাসিনোর মাধ্যমেই। রাজধানীর পল্টন-মতিঝিলে একাধিক ক্যাসিনো পরিচালনা করতেন তিনি। ‘ক্যাসিনো সম্রাট’ খেতাবটা পেয়েছেন এভাবেই।
নতুন খবর হচ্ছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন সাবেক যুবলীগ নেতা ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট’কে আবারও সিসিইউতে নেওয়া হয়েছে। রবিবার রাতে প্রিজন সেলে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। সোমবার সকালে বুকে তীব্র ব্যথা অনূভব হলে পরীক্ষা নিরীক্ষা করে হৃদস্পন্দন দ্রুত ও অনিয়মিত হওয়ায় ডাক্তাররা দ্রুত তাকে সিসিইউতে ভর্তি করেন। বর্তমানে গভীর পর্যবেক্ষণে রয়েছেন বলে বিএসএমএমইউ’র একাধিক ডাক্তার জানিয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে তারা জানান, দীর্ঘদিন সিসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট। কিছুদিন হলো বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিজন সেলে রাখা হয়েছিল। রবিবার রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে দ্রুত তাকে সিসিইউতে আনা হয়। তার হৃদসম্পন দ্রুত ও অনিয়মিত হচ্ছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ডাক্তাররা।
এদিকে সম্রাটের পরিবারের দাবি, আজ থেকে প্রায় ২১ বছর আগে ওপেন হার্ট সার্জারী ও ভালভ প্রতিস্থাপন করা হয় সম্রাটের। দীর্ঘদিন বন্দী থাকায় উন্নত চিকিৎসা না পেয়ে মৃ’ত্যুর দিকে ধাবিত হচ্ছেন যুবলীগের এই নেতা।
… [Trackback]
[…] Find More here to that Topic: doinikdak.com/news/35632 […]