স্থানীয় মেম্বার বজলুর রশিদ জানান, ফারুক ৫/৬ দিন ধরে অসুস্থ ছিল। জ্বর কাশিতে ভোগছিল। এক সপ্তাহেও অসুস্থতা নিরাময়ের লক্ষণ দেখা না দেয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে রামু করোনা হাসপাতাল ইউনিটে পরীক্ষার জন্য স্যাম্পল জমা দেন। রিপোর্ট পেতে সন্ধ্যা হবে বলায় রামু তার এক বোনের বাড়িতে অবস্থান করছিল। হঠাৎ অসুস্থতা এবং বুক ব্যথা অনুভব করায় তাকে বাড়িতে পৌঁছে দিতে বলে। পথি মধ্য ব্যাথা বেড়ে যাওয়ায় একটি প্রাইভেট হাস পাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জরুরী ভিত্তিতে সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলে। নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। একইদিন সন্ধ্যা ৬টা মেহেরঘোনা ইউনুছিয়া মাদ্রাসার মাঠে জানাযা সম্পন্ন হয়।
Leave a Reply