ঢাকা, রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ১২:১৭ অপরাহ্ন
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিয়ে সারলেন অতি গোপনে
অনলাইন ডেস্ক

বিয়ে করলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। তবে অত্যন্ত গোপনে। আর আচমকাই। রবিবার ব্রিটেনের দুই সংবাদপত্র জানিয়েছে, ইংল্যন্ডে চলা লকডাউনের মধ্যেই নামমাত্র অতিথিদের নিয়ে গত দু’বছরের সঙ্গী ক্যারি সাইমন্ডসকে বিয়ে করেছেন প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বিয়ের খবর একেবারে শেষ মুহূর্তে পেয়েছেন অতিথিরা। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর দফতরের পদস্থ কর্তারাও বিয়ের ব্যাপারে কিছুই জানতেন না।

ব্রিটেনের ওই দুই সংবাদপত্র ‘দ্য সান’ এবং ‘মেল অন সানডে’ জানিয়েছে, বরিস এবং ক্যারির বিয়ের আসর বসে মধ্য লন্ডনের ওয়েস্টমিনস্টার ক্যাথিড্রালে। লন্ডনের সময় শনিবার দুপুর দেড়টা নাগাদ বন্ধ করে দেওয়া হয় ক্যাথিড্রালের দরজা। বরিসের বাগদত্তা ক্যারি সেখানে পৌঁছন তারও আধ ঘণ্টা পরে। একটি লিমুজিন গাড়িতে। ক্যারির পরণে ছিল একটি সাদা পোশাক। যদিও খ্রিস্টান বিয়ের রীতি অনুযায়ী তাঁর মাথায় কোনও সাদা ওড়না ছিল না।

কোভিড পরিস্থিতিতে ইংল্যন্ডে এখন ৩০ জনের বেশি জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তবে বিয়েতে কারা আমন্ত্রিত ছিলেন, ব্রিটেনের রাজ পরিবারের কেউ ছিলেন কি না, তা জানায়নি সংবাদপত্র দু’টি।

অবশ্য বিয়ে যে হয়েছে, তা এখনও প্রধানমন্ত্রী বরিসের দফতর স্বীকার করা হয়নি। বরং প্রশ্ন করা হলে বিষয়টি নিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চায়নি তাঁর ঘনিষ্ঠরা।

প্রসঙ্গত ৩৩ বছরের ক্যারি এবং ৫৬-র বরিস একসঙ্গে থাকছেন গত দু’বছর ধরেই। ২০১৯ সালে যখন বরিস ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হলেন, তখন থেকেই ডাউনিং স্ট্রিটের বাড়িতে থাকছেন দু’জনে। তাঁদের একটি সন্তানও রয়েছে। ২০২০ সালের এপ্রিলে বরিসের ছেলের জন্ম দেন ক্যারি। গত বছরই তাঁদের বাগদানের কথা সর্বসমক্ষে এনেছিলেন তাঁরা।

ব্রিটেনের এই দুই সংবাদপত্রই এর আগে জানিয়েছিল ২০২২ সালের জুলাইয়ে বিয়ে করবেন ক্যারি-বরিস। তবে তার আগে আচমকাই চার্চে ঝটতি বিয়ে সারলেন তাঁরা।

উল্লেখ্য বরিসের ব্যক্তিগত সম্পর্ক বরাবরই ব্রিটেনের চর্চার কেন্দ্রে থেকেছে। এর আগে দু’বার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়েছে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর।

3 responses to “ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বিয়ে সারলেন অতি গোপনে”

  1. 뉴토끼 says:

    … [Trackback]

    […] Find More to that Topic: doinikdak.com/news/20528 […]

  2. Existe – T – Il un moyen de récupérer l’historique des appels supprimés? Ceux qui disposent d’une sauvegarde dans le cloud peuvent utiliser ces fichiers de sauvegarde pour restaurer les enregistrements d’appels de téléphone mobile.

  3. Lorsque nous soupçonnons que notre femme ou notre mari a trahi le mariage, mais qu’il n’y a aucune preuve directe, ou que nous voulons nous inquiéter de la sécurité de nos enfants, surveiller leurs téléphones portables est également une bonne solution, vous permettant généralement d’obtenir des informations plus importantes..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

x